বাংলাদেশ পন্থার স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ জিয়াকে নিয়ে অপপ্রচার!

39
ঢাকাঃ বাংলাদেশ রক্তের ঋন, বইয়ে লেখক এ্যান্থনি মাসকারেনহান্স স্পষ্ট লিখেছিলেন ( ফারুক-রশীদের জবানবন্দী নিয়ে:
্যার, আমরা শেখ মুজিব কে অপসারণ করতে চাই। আমরা জুনিয়র রা একতাবদ্ধ হচ্ছি, আপনি আমাদের নেতৃত্ব দিন।
আমি এটার সাথে নেই। তোমরা জুনিয়ররা যদি কিছু কর, সেটা তোমাদের দায়িত্ব!
এর পরে, যখন ফারুক রশিদরা ১৫ আগস্ট সংঘটিত করে, জিয়ার কাছে গেলেন তখন জিয়া দাড়ি কামাচ্ছিলেন। হন্তদন্ত অফিসারদের ( ফারুক সম্ভবত) কেউ একজন বলল,
্যার, প্রেসিডেন্ট নিহত হয়েছেন। আপনি আমাদের সাথে আসুন। দেশের দায়িত্ব নিন। আমরা আপনাকে সাপোর্ট দেব।
জিয়া দাড়ি কামানো রেখে বাকা চোখে তাকালেন। ধীর স্থীর!
প্রেসিডেন্ট নিহত হয়েছে তো কি হয়েছে! ভাইস প্রেসিডেন্ট ত আছেন। তোমরা চলে যাও।
এর পরের ইতিহাস আপনারা জানেন। খন্দকার মোশতাক শফৎ নেন। জিয়া নন। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট থেকে ৩ নভেম্বরের খালেদ মোশাররফ কু করার আগে পরে অনেক ঘটনাই ঘটেছিল। জিয়াকে সেদিনের নির্লিপ্ততার খেসারত হিসেবে জেলে যেতে হয়। তার ফাসি হতে পারত। ৭ নভেম্বর না আসলে। ৭ নভেম্বর মুক্তিযুদ্ধ পন্থী/মুজিব প্রেমী, মুজিব বিরোধী, সবার মধ্যমনি ছিলেন জিয়া। জেনারেল জিয়া। ইতিহাসের ক্ষনজন্মা এক তরুনবীর।
আওয়ামী স্টাইলে বাংলাদেশ পন্থার স্বপ্নদ্রষ্টা জেনারেল জিয়াকে নিয়ে অপপ্রচার বন্ধ করুন। জিয়া খুনি ছিলেন না। জিয়া বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পুনর্গঠক ছিলেন। কোন খুনির সার্টিফিকেটে জিয়ার চরিত্র কলঙ্কিত হবে না।
পূর্বের খবরভারতের দখলে থাকা ৫ কিলোমিটার নদী উদ্ধার করলো বিজিবি
পরবর্তি খবরফের শৈত্যপ্রবাহ আসছে, সঙ্গে কুয়াশা, থাকতে পারে এক সপ্তাহ