হিন্দুস্তান টাইমস আরো জানায়, বাংলাদেশের বিশেষ ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও এলিট ফোর্সটির বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির আরোপের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতির সুযোগ নিতে পারে বেইজিং।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে অর্থনৈতিক জোট ব্রিকস-এর সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিন পিংয়ের বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে চীন প্রেসিডেন্টের মন্তব্যে ভারতের উদ্বেগ আরও বেড়ে যায়। বৈঠকের পর চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের বিরোধিতায় বাংলাদেশকে সমর্থন করবে চীন। সেই সঙ্গে ঢাকার সঙ্গে কাজ করতে সম্মত বেইজিং।
ওই বৈঠকে শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করা হয়, বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের ওপর নির্ভরশীল। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করা হোক তা চায় না বেইজিং।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস।