অনলাইন ডেস্কঃ বাংলাদেশ ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র তার উদ্দেশ্য সাধনের জন্য অব্যাহতভাবে সব রকম উপায় (টুলস) অবলম্বন করবে এবং সব পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে তাদের উদ্বেগ তুলে ধরবে বলে এক প্রতিবেদনে এসব বলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেচার বিষয়ক ব্যুরোর ভারপ্রাপ্ত সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিলিপ জি লেইডল এক চিঠির জবাবে একথা বলেছেন।
এক্সে দেয়া এক পোস্টে সিনেট ফরেন রিলেশন্স কমিটি বলেছে, বাংলাদেশের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ঘনিষ্ঠ দৃষ্টি রাখছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার গণতান্ত্রিক অংশীদাররা।
বিভিন্ন মামলায় গ্রেফতার বিএনপির নেতাকর্মীদের গণহারে সাজার আওতায় ‘সাজার জালে বিএনপি, তিন মাসে ২৬ মামলায় ৪১১ জনের কারাদণ্ড’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, পুলিশের ওপর হামলা, কর্তব্য কাজে বাধা, ককটেল বিস্ফোরণ, ইটপাটকেল নিক্ষেপ, অগ্নিসংযোগসহ নাশকতার অভিযোগে বিএনপির কেন্দ্রসহ তৃণমূল নেতাকর্মীরা রীতিমতো সাজার জালে আটকা পড়ছেন।
চলতি নভেম্বরেই পৃথক ২০ মামলায় সাজা হয়েছে ২৭৪ নেতাকর্মীর। মামলার বিচার কার্যক্রম শেষ করার জন্য কখনো রাতেও চলে আদালতের কার্যক্রম।
বিএনপির আইনজীবীরা জানান, বিচারকাজ এত দ্রুত চলছে যে, নির্বাচনের আগে আরও অন্তত ৫০টি মামলার রায় হতে পারে।
এসব মামলায় আসামির তালিকায় দলটির ভাইস চেয়ারম্যান থেকে কর্মী পর্যন্ত প্রায় এক হাজার নেতাকর্মীর নাম রয়েছে। এর পাশাপাশি ঢাকার আদালতে বিচারাধীন রয়েছে আরও প্রায় ৫০০ মামলা।
দলকে রাজনৈতিকভাবে চাপে রাখতে একের পর এক সাজার ঘটনাকে সরকারের নয়া কৌশল হিসাবে বর্ণনা করছেন বিএনপির নীতিনির্ধারকরা।
তাদের মতে, মামলার বিচারকাজ দ্রুত শেষ করার উদ্দেশ্য হচ্ছে সাজাপ্রাপ্তরা যেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে না পারেন। এসব রায়কে কেন্দ্র করে নেতাকর্মীরা নতুন করে দুশ্চিন্তায়ও পড়েছেন।
বিএনপি নেতা কর্মীদের ধরপাকড় নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম,’বেছে বেছে বিএনপি নেতাকর্মীদের বাড়িতে হামলা’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকার বিরোধী আন্দোলনে থাকা বিএনপির সক্রিয় নেতাকর্মীদের বেছে বেছে তাদের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটছে।
নেতাকর্মীদের না পেয়ে তাদের বাসা ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনাও ঘটেছে। হামলার প্রবণতা শুরু হয় গত অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে।
ঢাকায় গত ২৮শে অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যাওয়ার পর থেকে গত পাঁচ সপ্তাহে নারায়ণগঞ্জ, নোয়াখালী, চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড, যশোর, লালমনিরহাট, সিলেট ও ঢাকায় বিএনপির অন্তত ৯৩ নেতা কর্মীর বাড়িতে হামলা হয়েছে।
বাড়ি বেছে বেছে হামলার পাশাপাশি গত দুই মাসের রাজশাহী, নাটোর, নওগায় বিএনপির নেতা কর্মী ও সমর্থকদের লক্ষ্য করে অন্তত ১৮টি হামলা হয়েছে।
এতে নিহত হয়েছেন একজন। সেসব ঘটনার কোন রহস্য উদঘাটন করতে পারেনি পুলিশ।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হামলাকারীদের মুখোশ পরা থাকে কোন ক্ষেত্রে হেলমেট পড়ে কোন ক্ষেত্রে মুখ আড়াল না করেই হামলা হচ্ছে। কোন কোন ক্ষেত্রে ককটেল মেরে পালিয়ে যাচ্ছে হামলাকারীরা।
নেতাদের সাজা বিএনপিবিহীন নির্বাচনের অংশ বলছে দলটি
এই খবরে বলা হয়েছে, গত নই অক্টোবর থেকে ২০শে ন নভেম্বর পর্যন্ত বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের ৩২৭ জন নেতাকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বিএনপি নেতারা বলেছেন, সরকারের তরফ থেকে বিএনপি নেতাদের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির নির্দেশনা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনারই অংশ।
এর মূল উদ্দেশ্য বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রেখে আরেকটি একতরফা নির্বাচন করে ক্ষমতা ধরে রাখা।
এই সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে ‘মুখোশধারীর হামলা উত্তরাঞ্চলে বিপর্যয় সৃষ্টি করেছে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে রাতের অন্ধকারে প্রধানত বিরোধী নেতা বা সমর্থকদের লক্ষ্য করে মুখোশ বা হেলমেট পরা আততায়ীদের আক্রমণ ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
এ নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে মানবাধিকার কর্মীদের মধ্যে। বিশেষজ্ঞরা অপরাধের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো আগের হামলাগুলোর সাথে এর কোন মিল খুঁজে পায়নি এবং তারা বলছে যে দুর্বৃত্তদের এ ধরণের হামলা চালানোর উদ্দেশ্য সম্পর্কে তারা নিশ্চিত নয়৷
গত ১৬ই অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত এমন ১৮টি হামলার খবর পাওয়া গিয়েছে। হামলাগুলো হয়েছে রাজশাহী নাটোর, পাবনা এবং নওগাঁ জেলায়। এতে কমপক্ষে তিনজন নিহত এবং ১৪ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
বেশিরভাগ হামলা চালানো হয়েছে সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাতের মধ্যে। যেখানে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আক্রমণকারীরা মাইক্রোবাস বা মোটরবাইক ব্যবহার করেছিল।
যারা নিহত হয়েছেন তাদের ছুরিকাঘাতে জখম করা হয়েছিল, আবার অনেকের হাত বা পায়ে হাতুড়ি পিটিয়ে হাড় ভেঙে দেয়া হয়েছিল।…
অবরোধে পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন
এই খবরে বলা হয়েছে, হরতাল, অবরোধে আগুনের ভয়ে বেরোতে চাইছে না পণ্যবাহী গাড়িগুলো। এর মধ্যেও যারা বেরোচ্ছে, তারাও পণ্য পরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া চাইছে।
বাজার পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় পণ্য কিনতে চাইছে না পাইকারি ব্যবসায়ীরাও। ফলে বিপাকে দ্রুত পচনশীল মাছ, সবজি চাষিরা।
গত ২৮ তারিখ থেকে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে সবজি উৎপাদন, বিপণন ও বাজারজাতকরণে সংশ্লিষ্ট সবাই উদ্বিগ্ন।
এদিকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ‘ভোটের আগে নৌকা পেতে জোর লড়াই’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বর্তমানে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা দলের ভেতরে চ্যালেঞ্জে পড়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে দলের অনেকেই মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
তবে দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ-৩ আসনে দলের একক প্রার্থী। দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ আট নেতার বিরুদ্ধে কেউ মনোনয়ন চাননি।
এ ছাড়া বেশ কয়েকটি আসনে মনোনয়নের জন্য বর্তমান এমপির পাশাপাশি এমপির ভাইবোন, সন্তান ও স্বজনরা দলের প্রার্থিতার জন্য মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
মনোনয়নপ্রত্যাশীর তালিকায় চিত্রতারকা, সংগীতশিল্পী, ক্রিকেটার, ফুটবলার, ব্যবসায়ী, চিকিৎসক, আমলা, শিক্ষক, আইনজীবী, সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের নামও রয়েছে। বাদ যাননি উপজেলা চেয়ারম্যান, ওয়ার্ড কাউন্সিলরসহ জনপ্রতিনিধিরা।
বিএনপি ও তার মিত্রদের নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা খুব কম– এমনটা মনে করেই বেশির ভাগ প্রার্থী আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী হয়েছেন বলে দলীয় সূত্রগুলো বলছে।
সব মিলিয়ে নির্বাচনে ৩০০ আসনের বিপরীতে তিন হাজার ৩৬২টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিটি আসনে গড়ে বিক্রি হয়েছে ১১টির বেশি। মনোনয়ন ফরম বিক্রি করে দলের আয় হয়েছে ১৬ কোটি ৮১ লাখ টাকা।
‘৭ই জানুয়ারী নির্বাচন: আওয়ামী লীগের বড় নেতাদের চাপে রেখেছে বিদ্রোহীরা’
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, প্রতিটি আসনে দলের টিকিট পেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশীরা।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি যদি শেষ মুহূর্তে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে আওয়ামী লীগ নিশ্চিত করবে যে প্রতিটি আসনে একজন করে দলীয় প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
তবে বিএনপি যদি না আসে আহলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হিসেবে নির্বাচন করবেন অনেক আওয়ালী লীগ নেতা। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ বিদ্রোহীদের প্রতি নমনীয় আচরণ করছে।
কারণ তারা দলের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান নির্বাচনকে প্রতিযোগিতামূলক এবং উৎসবমুখর দেখাতে সাহায্য করতে পারে।
এমনটা হলে অনেক প্রধান নেতা ও মন্ত্রীকে তাদের নিজ দলের সহকর্মীদের বিরুদ্ধে লড়তে করতে হতে পারে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা জেলা কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড বসবে। ৩০০ আসনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নিয়ে কে প্রার্থী হবেন তার সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
দলীয় মনোনয়ন চূড়ান্ত করার পর ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি নিয়ে আলোচনায় বসবে আওয়ামী লীগ।
বিএনপি ও বিরোধীদের নতুন কর্মসূচি নিয়ে ইত্তেফাকের প্রথম পাতার খবর, ‘আজ থেকে আবার বিএনপির ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ শুরু’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলনে ষষ্ঠ দফায় আজ বুধবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত টানা ৪৮ ঘণ্টা সড়ক, নৌ ও রেলপথে সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীও আলাদাভাবে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি দিয়েছে।
সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, বুধবার সকাল ৬টা থেকে শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ৪৮ ঘণ্টা সারা দেশে অবিরাম সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালনের জন্য আমরা উদাত্ত আহ্বান জানান।
এদিকে জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম গতকাল এক বিবৃতিতে বলেন, অবরোধের কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে সফল করে আন্দোলনকে চূড়ান্ত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সর্বস্তরের জনশক্তি এবং দেশপ্রেমিক সংগ্রামী জনতার প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
অবরোধের আওতামুক্ত থাকবে: সংবাদপত্রের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স, অক্সিজেন সিলিন্ডারবাহী গাড়ি ও জরুরি ওষুধ পরিবহনকারী গাড়ি বিএনপির অবরোধের আওতামুক্ত থাকবে।
ভোটের মাঠ সরগরম রাখতে আওয়ামী লীগের কৌশল নিয়ে ‘ভোটের মাঠে বেশি প্রার্থী চায় আওয়ামী লীগ।’
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় এবং যতটা সম্ভব বিতর্ক এড়ানো যায়, সে জন্য নির্বাচনের মাঠে বেশি প্রার্থীর উপস্থিতি রাখতে চায় আওয়ামী লীগ।
এর অংশ হিসেবে কোনো আসনেই কেউ যেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে না পারেন তা নিশ্চিত করতে চেষ্টা করবে দলটি।
আর সংসদ যাতে অংশগ্রহণমূলক হয় তা নিশ্চিত করতে বেশ কিছু আসনে নৌকা প্রতীকে প্রার্থী না রাখার কৌশল নিয়েও দলের ভেতরে আলোচনা হচ্ছে।
কোনোভাবেই যেন নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সে জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়ানোর নির্দেশনাও আছে।
নৌকা প্রতীকের বাইরে থাকা শরিকদের সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি স্বতন্ত্র ও দলের বিদ্রোহী প্রার্থীর প্রতিও থাকতে পারে মৌন সমর্থন।
প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাড়ানোর জন্য এবার নৌকাহীন আসনের সংখ্যা বেশি রাখতে পারে আওয়ামী লীগ। এর মাধ্যমে এসব আসনে অন্যদের বিজয়ী হয়ে আসার সুযোগ নিশ্চিত করা হবে।
এই প্রতিবেদন বলছে, সেপ্টেম্বরের ২৯ তারিখে বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ছিল। সেখান থেকে পরের ৫১ দিনে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা তিন লাখ ছাড়িয়ে গেছে।
খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে এতো ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়া আশঙ্কা বাড়িয়েছে বিশ্লেষকদের। এই বিষয়ে একটি জাতীয় নীতি নেয়া জরুরি হয়ে পড়েছে বলে এখানে বলা হয়েছে।
বৈদেশিক ঋণ নিয়ে বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘১০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছল বাংলাদেশের বিদেশী ঋণ’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের বিদেশী ঋণ ১০০ বিলিয়ন বা ১০ হাজার কোটি ডলারে পৌঁছেছে ।
এর মধ্যে সরকার ও সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিদেশী ঋণের পরিমাণ ৭৯ বিলিয়ন ডলার। বাকি ২১ বিলিয়ন ডলার বিদেশী ঋণ নিয়েছে দেশের বেসরকারি খাত।
বিদেশী বিভিন্ন উৎস থেকে নেয়া ঋণের প্রায় ৮৪ শতাংশ দীর্ঘমেয়াদি। বাকি ১৬ শতাংশ বা ১৬ বিলিয়ন ডলারের ঋণ স্বল্পমেয়াদি।
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হালনাগাদকৃত বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশী ঋণের পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, দেশের মোট বিদেশী ঋণের প্রায় ৭০ শতাংশই নেয়া হয়েছে গত ১০ বছরে। বিদেশী ঋণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ২০১৮ সালের পর।
আগামী বছর থেকে অনেক মেগা প্রকল্পের ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। এতে বিদেশী ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ক্ষয়ও ক্রমাগত বাড়ার ঝুঁকিও সৃষ্টি হবে।