ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ ঢাকায়, ম্যাক্রোঁর সম্মানে নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী

115

ঢাকায় পৌঁছেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ। আজ রোববার রাতে তিনি বাংলাদেশে পৌঁছান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাঁকে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান।রাত ৮টা ১০ মিনিটে বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর ফরাসি প্রেসিডেন্টকে বিমানবন্দরে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ সময় দুই দেশের জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা তাঁকে গার্ড অব অনার প্রদান করেন এবং ২১ বার তোপধ্বনি করা হয়।এরপর ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টার দিকে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী যোগ দেন।2

ঢাকাঃ বাংলাদেশ সফরে ঢাকায় রয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় তিনি দিল্লি হয়ে বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। গত ৩৩ বছরের মধ্যে এটাই হবে কোনো ফরাসি প্রেসিডেন্টের প্রথম ঢাকা সফর। বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ফরাসি প্রেসিডেন্ট জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে নয়াদিল্লি সফর করেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট। সেখান থেকে দ্বিপাক্ষিক সফরে বাংলাদেশে আসেন তিনি। এর আগে ১৯৯০ সালে ফ্রান্সের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরাঁ বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।

গতকাল রাতে হোটেলে প্রধানমন্ত্রীর আয়োজন করা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নৈশভোজে অংশ নেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ। পরে ‘জলের গান’ ব্যান্ডের শিল্পী রাহুল আনন্দের স্টুডিও পরিদর্শন করেন তিনি। আজ সোমবার সকালে ধানমন্ডি লেক পরিদর্শন করে ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করার কথা রয়েছে তার। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে বিকেলে ঢাকা ছাড়বেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট।

জানা গেছে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের এই সফরে রোহিঙ্গা ইস্যু, নারীর ক্ষমতায়ন, বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হতে পারে। এ সফরকালে বাংলাদেশের জন্য দ্বিতীয় স্যাটেলাইট বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হতে পারে। এর বাইরে অস্ত্র, উড়োজাহাজ ক্রয় এবং ইন্দো-প্যাসিফিক ইস্যুতে উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে।

ঢাকায় ফরাসি দূতাবাস তাদের ফেসবুক পাতায় বলেছে প্রেসিডেন্টের এ সফরে কিছু সুনির্দিষ্ট প্রকল্প এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা এগিয়ে নেয়ার বিষয়ে ভূমিকা রাখবে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন কদিন আগে বলেছিলেন, ফ্রান্সের সাহায্যে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট পাঠাতে চায় বাংলাদেশ। তাদের সঙ্গে আরও দুটো চুক্তি করার পরিকল্পনা আছে। তিনি আরও বলেন, তারা কিছু এয়ারবাস বিক্রি করতে চায়। আমরা কিনবো। এর মধ্যে দুটো কারগো বিমান। বাকিগুলো বোয়িং ও এয়ারবাস থেকে। ফ্রান্স বাংলাদেশে স্যাটেলাইট কারখানা করতে চায় বলেও জানান মোমেন। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেছেন, ফরাসি প্রেসিডেন্টের এই সফর কয়েকটি কারণে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রাস বাংলাদেশে সমরাস্ত্র বিক্রি বাড়ানোর চেষ্টা করছে অনেক দিন ধরে। দেশটি মিলিটারি হার্ডওয়্যার শিল্পেও বেশ প্রভাবশালী। অন্যদিকে ভারত মহাসাগরকে ঘিরে ফ্রান্সের আলাদা কৌশলগত স্বার্থ রয়েছে এবং এ অঞ্চলে দেশটির সামরিক উপস্থিতিও আছে। দেশটি এখন চাইছে এ অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরও নিবিড় করতে। ঢাকার কয়েকজন কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণের বিষয়ে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে এ সফরে। এটি হবে একটি আর্থ অবজারভেটরি ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র যার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্থলভাগ ও জলভাগ পর্যবেক্ষণ সম্ভব হবে।

বাংলাদেশ-ফ্রান্স সম্পর্ক কৌশলগত অংশীদারিত্বে উন্নীত হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা কৌশলগত সম্পদ ও উন্নত প্রযুক্তিতে সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র খুলে দিচ্ছে। বর্তমান বিশ্বে যুদ্ধ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং জীবনযাত্রার ব্যয়ের একাধিক সংকট মোকাবেলায় আমাদের অংশীদারিত্ব একটি অর্থবহ শক্তি হতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে ফ্রান্স বাংলাদেশের বিশ্বস্ত উন্নয়ন সহযোগী। আমরা দায়িত্বশীল ব্যবসা পরিচালনার দিকে আলোকপাত করে একটি শক্তিশালী বাণিজ্য অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেছি।
ভারতের নয়াদিল্লীতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার  আমন্ত্রণে দ্বিপাক্ষিক সফরে আজ রাতে ঢাকায় এসেছেন ম্যাক্রোঁ।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেনফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেনশেখ হাসিনা বলেন, এই ভোজসভায় ফরাসি প্রেসিডেন্টকে আতিথ্য দিতে পেরে তিনি অত্যন্ত আনন্দিত ও সম্মানিত বোধ করছেন। আমি ২০২১ সালের নভেম্বরে এলিসি প্যালেসে আপনার উষ্ণ আতিথেয়তার কথা স্মরণ করছি। আমি আনন্দিত যে আপনি আমার ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন।

বাংলাদেশের জনগণ ‘আপনাকে (ফরাসি প্রেসিডেন্ট) এবং আপনার প্রতিনিধিদলকে এখানে’ স্বাগত জানাতে তার সঙ্গে ভোজসভায় যোগ দিয়েছে। ‘ফ্রান্স আমাদের হৃদয় এবং কল্পনায় একটি বিশেষ স্থানে রয়েছে’ বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন,  তারা ফরাসি প্রেসিডেন্টের জন্য বাংলাদেশের অদ্বিতীয় জনপ্রিয় খাবার কাচ্চি বিরিয়ানির স্বাদ নেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। আমাদের উভয় জাতিই আমাদের রন্ধনপ্রণালী, সংস্কৃতি এবং ভাষাগত ঐতিহ্যের জন্য অত্যন্ত গর্বিত। আমাদের দুই জনগোষ্ঠীকে একে অপরের কাছাকাছি আনতে আমাদের দুটি সংস্কৃতির মধ্যে আরও পদ্ধতিগত পন্থা এবং সংমিশ্রণকে উন্নীত করার সময় এসেছে। তিনি আরও বলেন, আমি কি আমাদের আরেকটি সুস্বাদু খাবার স্থানীয় জনপ্রিয় ফল আমড়ার জুস দিয়ে টোস্ট করার কথা বলতে পারি!

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেনফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন

তিনি বলেন, তার পিতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরাসি বিপ্লবের চেতনায় গভীর ভাবে অনুপ্রাণিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর আত্মনিয়ন্ত্রণের সংগ্রামে স্বাধীনতা, সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের মূল্যবোধের প্রসারে তার জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম (১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণে) এর  প্রতিফলন ঘটেছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বাধীনতার আহ্বান আন্দ্রে মারলো’র মতো বিশ্ব বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে প্রতিধ্বনিত হয়েছিল যারা আমাদের উদ্দেশ্যে সাধনে লড়াই করার জন্য অনেক তরুণকে সংগঠিত করেছিলেন বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এটা প্রায়ই আমার মনে হয় যে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ তার ফরওয়ার্ড মার্চ আন্দোলনের মাধ্যমে মারলো ও তার অনুসারীদের গর্বিত উত্তরাধিকার বহন করছেন।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেনফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রোর সম্মানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ও জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীসহ সকল অতিথিবৃন্দ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন

তিনি আরও বলেন, মি: প্রেসিডেন্ট,  ফ্রান্সে আপনি যে সাহসী সংস্কার করেছেন তার জন্য আমরা আপনাকে সাধুবাদ জানাই। আমরা আপনাকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে বিশুদ্ধ বাতাসের নিঃশ্বাস হিসাবে দেখি। কৌশলগত স্বায়ত্তশাসনের জন্য আপনার (ফরাসি প্রেসিডেন্ট) গুরুত্ব আরোপ মূলত আমাদের পররাষ্ট্রনীতির নীতি ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’ এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

ভোজ সভাস্থলে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফুলের তোড়া দিয়ে ম্যাক্রোঁকে স্বাগত জানান। এ সময় জাতির পিতার ছোট কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা উপস্থিত ছিলেন।

পিঁয়াজুসহ ধুমায়িত ইলিশ এবং সমুচা, স্যুপ, রুটি এবং মাখন দিয়ে ম্যাক্রোঁকে নৈশভোজে আপ্যায়িত করা হয়। ম্যাক্রোঁর খাদ্য তালিকায় প্রধান উপাদান ছিল খাসির মাংসের কাচ্চি বিরিয়ানি, গরুর কাবাব, চিকেন কোর্মা, ঐতিহ্যবাহী লুচি ও রোস্টেড লবস্টার। ডেজার্ট আইটেমের মধ্যে ছিল পাটি সাপটা পিঠা, মিষ্টি দই, রসগোল্লা, তাজা ফল, পানীয় এবং আনারের জুস, তাজা জুস, জল এবং কোমল পানীয়, চা এবং কফি।বাসস

পূর্বের খবরভয়ংকর সাকার ফিশ খুলতে পারে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার
পরবর্তি খবরসশস্ত্র বাহিনীর সাবেক ২৫ কর্মকর্তা বিএনপিতে যোগদান