29 C
Dhaka
| সোমবার, সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৪ | ৫:৪৩ পূর্বাহ্ণ |

‘জাতীয় পার্টিকে আর বিশ্বাস করছেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’

76

নিউজ২১ডেস্কঃ দৈনিক সমকালের শিরোনাম ‘জাতীয় পার্টিকে বিশ্বাস করছেন না প্রধানমন্ত্রী‘। এ খবরে বলা হচ্ছে, জাতীয় পার্টিকে বিশ্বাস করতে পারছেন না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনকি দলটি আগামী নির্বাচন থেকে সরে যেতে পারে বলেও তিনি মনে করছেন।

গতকাল সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে অংশ নেওয়া কয়েকজন মন্ত্রী নাম প্রকাশ না করার শর্তে সমকালকে এসব তথ্য জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী আগামী সাতই জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় নির্বাচন নিয়ে মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীদের বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।

মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির অংশগ্রহণ এবং আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির আসন ভাগাভাগির প্রসঙ্গ ওঠে। এ সময় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে নিয়ে কিছুটা বিরক্তি প্রকাশ করেছেন শেখ হাসিনা।

জাতীয় পার্টির মনোনয়ন না পেয়ে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ, রংপুর-১ আসনের এমপি মসিউর রহমান রাঙ্গা এবং রংপুর-৩ আসনের এমপি রাহগীর আল মাহি সাদ এরশাদের নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে মন্ত্রিসভার বৈঠকে।

এ সময় বলা হয়, জি এম কাদেরের নেতিবাচক মনোভাবের কারণেই তারা জাতীয় পার্টির মনোনয়ন পাননি।

‘যা দেবে তাই মানতে হবে শরিকদের’ দেশ রূপান্তরের শিরোনাম। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতার সঙ্গে থেকেও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলো নিজেদের সংগঠন সংহত করতে না পারায় জোটের নেতাদের ওপর ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

জোটবদ্ধ থেকেও আন্দোলন-সংগ্রামে আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়াতে না পারার ক্ষোভও তাদের ওপর রয়েছে শেখ হাসিনার। এজন্য তিনি জোটসঙ্গী নেতাদের সর্বশেষ বৈঠকে ভর্ৎসনাও করেছেন।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা এ কথা জানিয়ে আরও বলেন, শরিক দলগুলোর নির্ভরতা কমাতে চান আওয়ামী লীগ সভানেত্রী।

যুগান্তর

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৪ দলীয় শরিক দলগুলোর সঙ্গে আসন সমঝোতা ও জোটনেতাদের নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করার প্রবণতায় শেখ হাসিনা অনীহা প্রকাশ করেছেন।

অন্য তিনবারের মতো এবার নৌকা প্রতীক না দিতে কঠোর অবস্থানে তিনি। শেখ হাসিনার নৌকা কম বরাদ্দের অবস্থানে শরিক দলের প্রার্থীরা নিরাশ হলেও মুখবুঝে সইতে হচ্ছে তাদের। কোন উচ্চবাচ্য ছাড়াই এ সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হচ্ছে তাদের।

যুগান্তরের শিরোনাম ‘সেনাবাহিনী ১৩ দিনের জন্য নামতে পারে’। এই খবরে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৩ দিনের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মাঠে নামানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

ওই পরিকল্পনা অনুযায়ী, আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৩ দিন সেনাসদস্যরা মাঠে অবস্থান করবেন। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাব রাষ্ট্রপতি অনুমোদন দেওয়ার পর সেই অনুযায়ী তাদের মোতায়েন করা হবে।

তবে এবারও ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারে’র আওতায় সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন হবে। গত নির্বাচনের মতো এবারও একই পদ্ধতিতে নির্বাচনের মাঠে সেনাসদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল সোমবার নির্বাচন ভবনে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সঙ্গে ইসির বৈঠকে এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বৈঠকের পর সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সাংবাদিকদের বলেন, আগামী ২৯শে ডিসেম্বর থেকে ১০ই জানুয়ারি পর্যন্ত ১৩ দিনের জন্য মোতায়েনের মোটামুটি আলোচনা হয়েছে।

বণিক বার্তা

লে. জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আরও বলেন, এ বৈঠকে আলোচনা শুনে মনে হয়েছে, উনারা (ইসি) সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে চায়। আমরা আশ্বস্ত করেছি, যেভাবে সহায়তা চাওয়া হবে সশস্ত্র বাহিনী থেকে সেভাবেই দেওয়া হবে।

ইংরেজি পত্রিকা দ্য ডেইলি স্টারের শিরোনাম ‘JP unrelenting in its demand for free ride’.। খবরে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০টিরও বেশি আসন থেকে প্রার্থী সরিয়ে নিতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে দেনদরবার করছে জাতীয় পার্টি।

গত শনিবার আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে এই দাবি করেছে জাতীয় পার্টি। শনিবারের বৈঠকে আওয়ামী লীগের পক্ষে বৈঠকে জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব-উল-আলম হানিফ ও মির্জা আজম উপস্থিত ছিলেন।

অপরদিকে জাপার পক্ষে মুজিবুল হক চুন্নু এবং সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বৈঠকে দলের প্রতিনিধিত্ব করেন।

বৈঠকের আলোচনা নিয়ে জাপার একজন কো-চেয়ারম্যান বলেন, অন্তত ৩০-৩৫টি আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে দলের পক্ষ থেকে।

শুধু তাই নয় সেখানে আওয়ামী লীগের কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী যেন ভোটের মাঠে না থাকে, সেই দাবিও জানানো হয়েছে।

প্রথম আলো

‘সমন্বয়হীনতায় বিএনপিতে হতাশা’ প্রথম আলোর শিরোনাম। এতে বলা হচ্ছে, ২৮শে অক্টোবর ঢাকায় নয়াপল্টনের মহাসমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর থেকে ১০ দফায় ২০ দিন অবরোধের কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি।

পাশাপাশি দলটি তিন দফায় চার দিন হরতাল করেছে। গত দেড় মাসে ধারাবাহিকভাবে চলা এই কর্মসূচিতে এরই মধ্যে ‘ঢিলেঢালা’ ভাব দেখা দিয়েছে। ভোটের দিন যতই এগিয়ে আসছে, নেতা-কর্মীদের মধ্যে হতাশা ততই বাড়ছে।

কর্মসূচি নির্ধারণে সমন্বয়হীনতাও রয়েছে। বিএনপিদলীয় সূত্রগুলো বলছে, এরপরও ভোট পর্যন্ত শক্ত কর্মসূচিতেই থাকবে বিএনপি।

আজ মঙ্গলবার সকাল ছয়টা থেকে আবার সারা দেশে ৩৬ ঘণ্টার অবরোধের কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি। আগামীকাল বুধবার সন্ধ্যা ছয়টায় এই কর্মসূচি শেষ হবে। এটি হবে দলটির ১১ দফায় ২২ দিনের অবরোধ কর্মসূচি।

বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা মনে করছেন সরকারের নানামুখী নিপীড়নের কারণে কর্মসূচিতে কিছুটা শিথিলতা আসতে পারে। তবে এখনো সময় পার হয়ে যায়নি। সাতই জানুয়ারি ভোটের দিন পর্যন্ত সময় আছে। সে পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যেতে পারলে একটা ফল আসবেই।

মানবজমিনের শিরোনাম ‘স্যাংশন ইস্যু অবশ্যই আমলে নিতে হবে’। খবরে বলা হচ্ছে, শ্রম অধিকার নিয়ে সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিএসপি নবায়ন না করার হুমকি প্রসঙ্গে ভীত নন বলে জানিয়েছেন পোশাক খাতের মালিকরা। তবে তাদের স্যাংশন ইস্যুকে অবশ্যই আমলে নিতে হবে।

পশ্চিমা দেশ থেকে যদি কোনো নিষেধাজ্ঞা আসে তাহলে সেটি হবে রাজনৈতিক কারণে, শ্রমিক ইস্যুতে নয়। তাই এ সংকট বাংলাদেশ সরকারকে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে।

সোমবার রাজধানীর পল্টনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত এক সেমিনারে গার্মেন্ট খাতের উদ্যোক্তারা এ মন্তব্য করেন।

কালেরকণ্ঠ

‘উৎপাদনে ভাটা, বিপাকে অর্থনীতি’ কালের কণ্ঠের শিরোনাম। খবরে বলা হচ্ছে, সরকারের কাছ থেকে উচ্চমূল্যে গ্যাস কিনলেও চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ না থাকায় গ্যাসভিত্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ (শিল্প-কারখানার নিজস্ব বিদ্যুৎ) উৎপাদন করতে পারছেন না বড় ও মাঝারি শিল্প-কারখানার মালিকরা।

ফলে কারখানাগুলোর উৎপাদন ২৫ থেকে ৩০ শতাংশে নেমে এসেছে। নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর শিল্প এলাকায় এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এবার ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেও শীত না পড়ায় বিদ্যুতের চাহিদা কমছে না। ফলে কেন্দ্রগুলোতে গ্যাসের ব্যবহার কমছে না। আর সংকটে পড়েছে শিল্প-কারখানা।

দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাত পোশাকশিল্প। এই শিল্পে ক্যাপটিভ পাওয়ার, বয়লার ও ওয়াশিং প্লান্টের জন্য গ্যাসের দরকার। কিন্তু গ্যাসসংকটে পণ্য উৎপাদনের ডেডলাইন পূরণ করতে হিমশিম খাচ্ছে কারখানাগুলো।

বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, বর্তমানে পোশাক খাতের উৎপাদন ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ কমে গেছে।

‘গ্রামে ব্যাংকে আমানত কমেছে ২৭.৫৬%’ বণিক বার্তার শিরোনাম। পত্রিকাটি বলছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে সঞ্চয় কমেছে মানুষের।

পাশাপাশি গত প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আহরণ কমেছে ২০২২ সালের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ১৩ শতাংশ। এ দুয়ের প্রভাবে মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে গ্রামে ব্যাংক আমানত কমেছে এক-চতুর্থাংশেরও বেশি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত প্রান্তিকে দেশের গ্রামাঞ্চলের ব্যাংকগুলোয় জমা আমানত হ্রাস পেয়েছে আগের প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) তুলনায় প্রায় ২৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ।

এপ্রিল-জুন প্রান্তিক শেষে গ্রামে তফসিলি ব্যাংকের শাখাগুলোয় জমা আমানতের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে তা নেমে এসেছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৭০ কোটি ২২ লাখ টাকায়। সে অনুযায়ী, তিন মাসের ব্যবধানে গ্রামাঞ্চলের ব্যাংকগুলোয় জমা আমানতের পরিমাণ কমেছে ৯৮ হাজার ৮৮৫ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

দ্য ডেইলি স্টার

নয়া দিগন্তের শিরোনাম ‘মালয়েশিয়ায় ৩০ হাজার প্রবাসী কর্মীর চাকরি নেই’। এই খবরে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমবাজার মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমানোদের মধ্যে ২৫-৩০ হাজার শ্রমিক চুক্তি অনুযায়ী কাজ পাননি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তাদের বেশির ভাগ বর্তমানে থাকা-খাওয়া থেকে শুরু করে প্রতিনিয়ত মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, অনেকে আবার উপায় না পেয়ে দেশ থেকে টাকা নিয়ে দৈনন্দিন চাহিদাও মেটাচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

এ দিকে যেসব শ্রমিক মালয়েশিয়ায় গিয়ে কাজ না পেয়ে মাসের পর মাস বেকার সময় কাটাচ্ছেন ইতোমধ্যে তাদের কারো কারো পরিবারের পক্ষ থেকে ঢাকা ও কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাইকমিশনে দেশটির নিয়োগকর্তা এবং দুই দেশের এজেন্টের নাম ঠিকানা উল্লেখ করে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

ইত্তেফাকের শিরোনাম ‘নতুন বিশ্বব্যবস্থার ইঙ্গিত’। এই খবরে বলা হচ্ছে, বিশ্বের ইতিহাসে বিগত বছরগুলোর তুলনায় ২০২৪ সালটা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই বছর সর্বাধিক দেশের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই ভোটাভুটি ভূরাজনীতির গতি-প্রকৃতিতে আনতে পারে বড় পরিবর্তন।

বর্তমান ব্যবস্থাকে হিসাবে ধরে বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা করছেন, ২০২৪ সালে কট্টরপন্থী সরকার বাড়তে পারে, যা উদারপন্থার জন্য সংকট সৃষ্টি করতে পারে।

আসছে ২০২৪ সালে ৪০ দেশে ৭০টি নির্বাচন হবে, যা বিশ্বব্যবস্থাকে বদলে দিতে পারে।

আফ্রিকা মহাদেশের ১৫টি দেশ, আমেরিকার নয়টি, এশিয়ার ১১টি, ইউরোপের ২২টি এবং ওসেনিয়া মহাদেশের চারটি দেশে ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।

কালের কণ্ঠের আরকেটি শিরোনাম ‘চীন-পাকিস্তান থেকে এলো ২২৬ টন পেঁয়াজ’। খবরে বলা হচ্ছে, বাজার নিয়ন্ত্রণে বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে জোর দিচ্ছে সরকার।

গতকাল সোমবার চীন ও পাকিস্তান থেকে ২২৬ টন পেঁয়াজ চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হয়েছে। তুরস্ক ও নেদারল্যান্ডস থেকেও পেঁয়াজ আমদানির কথা ভাবছে সরকার।

পূর্বের খবরনারীরা কেন পুরুষের তুলনায় রক্তশূন্যতায় বেশি ভোগেন?
পরবর্তি খবরশৈত্যপ্রবাহ কাল থেকে, ঘন কুয়াশা থাকবে আরো কিছুদিন