আফগানিস্তানকে পুনরায় হোয়াইটওয়াশ করলো বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। রোববার (৫ অক্টোবর) শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচটি জিতে আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করলো বাংলাদেশ।
ক্রীড়া ডেস্ক ঃ টি-টোয়েন্টিতে ১৬ ম্যাচের মোকাবেলায় ৯ জয় নিয়ে এগিয়ে থাকল বাংলাদেশ, আফগানদের জয় ৭টি। অথচ এই সিরিজের আগে হেড-টু-হেডে আফগানরা ৭-৬-এ এগিয়ে ছিল।
ক্রিকেটের উদীয়মানর শক্তির এ দেশটিকে দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইটওয়াশ করল টাইগাররা। এর আগে ২০২৩ সালে হোম সিরিজে তাদের ২-০তে হারায় লাল-সবুজরা। অবশ্য আফগানরাও একবার ৩-০তে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা দিয়েছে। ২০১৮ সালে ভারতের দেরাদুনে বাংলাদেশকে ৩-০তে হারিয়েছিল তারা।
আফগানিস্তানকে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করার কৃতিত্ব দেখাল বাংলাদেশ। ক্রিকেটের উদীয়মানর শক্তির এ দেশটিকে দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইটওয়াশ করল টাইগাররা। এর আগে ২০২৩ সালে হোম সিরিজে তাদের ২-০তে হারায় লাল-সবুজরা। অবশ্য আফগানরাও একবার ৩-০তে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা দিয়েছে। ২০১৮ সালে ভারতের দেরাদুনে বাংলাদেশকে ৩-০তে হারিয়েছিল তারা।
এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজে মুখোমুখি দুই দল। একটি সিরিজ ড্র হয়। ফলে, ২-১-এ এগিয়ে থাকল বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে ১৬ ম্যাচের মোকাবেলায় ৯ জয় নিয়ে এগিয়ে থাকল বাংলাদেশ, আফগানদের জয় ৭টি। অথচ এই সিরিজের আগে হেড-টু-হেডে আফগানরা ৭-৬-এ এগিয়ে ছিল।
রোববার শারজায় তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে বোলারদের কল্যাণে ১৪৪ রানের সহজ টার্গেট পায়। এরপর সাইফ হাসানের রাজসিক ফিফটিতে ভর করে ৬ উইকেটের জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। এর মধ্য দিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে আফগানদের হোয়াইটওয়াশ করল টাইগাররা।
২ ওভার হাতে রেখে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। সাইফ হাসান ২ বাউন্ডারি ও ৭ ছক্কায় ৩৮ বলে ৬৪ রান করে অপরাজিত থাকেন। তার সঙ্গে ৯ বলে ১০ রান করে অপরাজিত থেকে দলকে জেতান নুরুল হাসান সোহান।
এর আগে টস জিতে বোলিং বেছে নেয় বাংলাদেশ। আগের ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় শরিফুল ইসলাম বাংলাদেশকে ব্রুক থ্রু এনে দেন ইব্রাহিম জাদরানকে আউট করে। এরপর মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন (৩/১৫), নাসুম আহমেদ (২/২৪) ও তানজিম হাসান সাকিবের (২/২৪) দারুণ বোলিংয়ে প্রতিপক্ষকে বড় সংগ্রহ গড়তে দেয়নি বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের পক্ষে দারবিশ রাসুলি ৩২, সেদিকুল্লাহ আতাল ২৮ ও মুজিব উর রহমান ২৩ রান করেন।
জবাব দিতে নেমে দলীয় ২৪ রানের মাথায় পারভেজ হোসেন ইমনের উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর সাইফ হাসান ও তানজিদ হাসান তামিমের দৃঢ়তায় (৩৯ বলে ৫৫ রানের জুটি) টাইগাররা ১০ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৭৯ রান তুলে নেয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তামিম ৩৩ বলে ৩৩ রান করে আউট হলেও জিততে অসুবিধা হয়নি বাংলাদেশের। জাকের আলীর সঙ্গে ১৯ বলে ৩০ ও সোহানের সঙ্গে ২৪ বলে ৩৫ রানের হার না মানা জুটিতে বাংলাদেশের কর্তৃত্বপূর্ণ জয় নিশ্চিত করেন সাইফ হাসান।






